Shahjalal Jamia Islamia School & College Students Forum
Would you like to react to this message? Create an account in a few clicks or log in to continue.



 
HomePortalGallerySearchLatest imagesRegisterLog in
ISLAMIC SONG
Gallery
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল Empty
Latest topics
» SINGS OF HYPOCRATE
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_icon_minitimeWed Dec 29, 2010 5:10 pm by SARWAR

» WIKILEAKS EXPOSÉ
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_icon_minitimeThu Dec 23, 2010 1:26 am by SARWAR

» Elahi, Moriarty deal on Phulbari open-pit mining
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_icon_minitimeThu Dec 23, 2010 1:26 am by SARWAR

» UK, US active to change madrasas
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_icon_minitimeThu Dec 23, 2010 1:25 am by SARWAR

» 'DGFI wanted extremists in mainstream politics'
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_icon_minitimeThu Dec 23, 2010 1:24 am by SARWAR

» US, India were against disbanding RAB
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_icon_minitimeThu Dec 23, 2010 1:23 am by SARWAR

» Eid-ul-Fitr coming
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_icon_minitimeMon Nov 22, 2010 5:43 pm by MuNaeM

» Eid Mubarak to all Friends
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_icon_minitimeTue Nov 16, 2010 11:56 am by SARWAR

» $1.7bn Saudi monorail 'ready for hajj 2010'
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_icon_minitimeMon Nov 15, 2010 1:03 pm by SARWAR

» বেগম জিয়া স্বেচ্ছায় সেনানিবাসের বাড়ি ছেড়ে দিয়েছেন
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_icon_minitimeSat Nov 13, 2010 10:42 pm by SARWAR

» প্রধান বিচারপতির সঙ্গে এইচটি ইমামের সাক্ষাতে পাল্টে গেল দৃশ্যপট
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_icon_minitimeSat Nov 13, 2010 10:41 pm by SARWAR

» বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াকে ক্যান্টনমেন্টের বাড়ী থেকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে চট্টগ্রামে বিএনপি বিক্ষোভ মিছিল করেছে। শনিবার বিকালে এ ঘটনার প্রতিবাদে থানায় থানায় বিক্ষোভ সমাবেশও করে দলের নেতা-কর্মীরা। সকাল থেকে মহানগর বিএনপির নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্য
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_icon_minitimeSat Nov 13, 2010 10:36 pm by SARWAR

» খালেদার ক্যান্টনমেন্টের বাড়ী ছাড়ার ইস্যু নিয়ে চট্টগ্রামে বিএনপির বিক্ষোভ
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_icon_minitimeSat Nov 13, 2010 10:35 pm by SARWAR

» খালেদা জিয়ার বাড়ির দরজা ভাঙ্গা হচ্ছে: পুলিশের লাঠিচার্জ অব্যাহত
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_icon_minitimeSat Nov 13, 2010 10:33 pm by SARWAR

» আমাকে এক কাপড়ে বের হয়ে আসতে হয়েছে : খালেদা জিয়া
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_icon_minitimeSat Nov 13, 2010 10:32 pm by SARWAR

Top posters
JaMia BaNgLaDesH (22)
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_lcapচিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_voting_barচিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_rcap 
SARWAR (19)
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_lcapচিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_voting_barচিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_rcap 
Sirajul (6)
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_lcapচিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_voting_barচিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_rcap 
MuNaeM (4)
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_lcapচিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_voting_barচিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_rcap 
Joy (3)
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_lcapচিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_voting_barচিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_rcap 
Musaddique (1)
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_lcapচিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_voting_barচিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_rcap 
Monsur99 (1)
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_lcapচিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_voting_barচিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_rcap 
Mehjabeen (1)
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_lcapচিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_voting_barচিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_rcap 
pradap (1)
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_lcapচিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_voting_barচিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_rcap 
just olka (1)
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_lcapচিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_voting_barচিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_rcap 
Poll
Do you still love Jamia ?
Yes
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_lcap100%চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_rcap
 100% [ 13 ]
Not
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_lcap0%চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_rcap
 0% [ 0 ]
Dont Know
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_lcap0%চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_vote_rcap
 0% [ 0 ]
Total Votes : 13
November 2024
MonTueWedThuFriSatSun
    123
45678910
11121314151617
18192021222324
252627282930 
CalendarCalendar

 

 চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল

Go down 
AuthorMessage
JaMia BaNgLaDesH
Admin



Posts : 22
Points : 62
Join date : 17/08/2010

চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল Empty
PostSubject: চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল   চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল I_icon_minitimeWed Aug 18, 2010 2:22 pm

সংবিধানের প্রথম সংশোধনী এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনের কয়েরকটি ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ রিটের শুনানি শুরু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞা ও বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ এ মামলার আংশিক শুনানি শেষে আগামী রোববার সকালে পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেছেন।
রিট আবেদনের শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক বলেন, যুদ্ধাপরাধের বিচারের জন্য আইন প্রণয়নের আগে ১৯৭৩ সালে বিল উত্থাপন করা হলে সংসদে বির্তক হয়। সংসদের আলোচনায় বলা হয়, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর চিহ্নিত ১৯৫ জন সদস্যের যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে বিচার করা হবে। ওই সময় সরকার যুদ্ধাপরাধের বিচার উদ্দেশ্যে কমিশন গঠন করে ১৯৫ জন পাকিস্তানী সেনা সদস্যকে হত্যা, ধর্ষণ, অগ্নি সংযোগ ও মানবতা বিরোধী অপরাধের মতো চারটি কর্মকান্ডে জড়িত থাকায় চিহ্নিত করে। তাদের বিচারের জন্যই ওই বছরের ১৫ জুলাই সংবিধানের প্রথম সংশোধনী আনা হয়। সংশোধনীর পাঁচদিন পর প্রণীত হয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইন। এর একটাই উদ্দেশ্য ছিল ১৯৫ জন চিহ্নিত পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করা। যেহেতু তারা বাংলাদেশের নয় পাকিস্তানের নাগরিক এ জন্য মৌলিক অধিকার বঞ্চিত করা হয়। কিন্তু চিহ্নিত ওই ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার বাদ দিয়ে ২০০৯ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কিছু সংশোধন করে যে কোন ব্যক্তির বিচার এবং শাস্তির বিধান জুড়ে দেয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাদ দিয়ে এ দেশের নাগরিকের বিচারের ক্ষেত্রেও মৌলিক অধিকার বঞ্চিত করান বিধান বাতিল করা হয়নি। যা সংবিধানের মৌলিক কাঠামোর পরিপন্থী।
শুনানি শেষে ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক সাংবাদিকদের বলেন, আদালত জানতে চেয়েছেন ৭৩ সালের আইনটি একটি বিশেষ আইন তাহলে সংবিধান সংশোধনী ও আইনটি কেন চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে জবাবে বলেছি সংবিধানের তিনটি মোলিক কাঠামো রয়েছে। এর একটিতেও হাত দেয়া হলে তা চ্যালেঞ্জ করা যাবে। ১৯৭৩ সালের আর্ন্তজাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনটি সংবিধানের মৌলিক অধিকার পরিপন্থী। এ কারণেই আইনটি চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে ১৯৫ জন পাকিস্তানী সেনা সদস্যকে বিচারের জন্য ১৯৭৩ সালের ১৫ জুলাই সংবিধানের প্রথম সংশোধন আনা হয়। ২০ জুলাই ওই সংশোধনীর আলোকে আইন করা হয়। তখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য যে তালিকা করা হয় সেই তালিকায় কোন বাংলাদেশী নাগরিক ছিল না। ১৯৫ জন পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচারের জন্য এ আইন করা হয়।
আদালত আমাকে প্রশ্ন করেছিল ১৯৭৩ সালের সংবিধানের প্রথম সংশোধনী এবং ১৯৭৩ সালের ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস ট্রাইব্যুনাল অ্যাক্ট এখন কেন চ্যালেঞ্জ করলেন। উত্তরে বলেছি এই আইনের আওতায় পিটিশনারদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে, এজন্য তা চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। আদালত বলেন, আপনারা আপিল বিভাগে যান। এর জবাবে বলেছি চূড়ান্ত রায় না হওয়া পর্যন্ত এর আগের অন্তর্বর্তী কোন আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে যাওয়ার সুযোগ রাখা হয়নি। আদালত এ বিষয়ে এটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলমের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছেন।
ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক শুনানিতে বলেন, সংসদের দুই-তৃতীয়াংশ মতামতের ভিত্তিতেও কোন আইন পাস হলে যদি তা সংবিধানের মৌলিক কাঠামো পরিপন্থী হয় তাহলে হাইকোর্টের জুডিশিয়াল রিভিউ করার ক্ষমতা রয়েছে। কারণ সংসদ আইন করে নাগরিকদের মৌলিক অধিকার খর্ব করতে পারে না। আবার সংবিধানের মৌলিক কাঠামোর পরিপন্থী যে কোন আইন জুডিশিয়াল রিভিউ করতে পারেন হাইকোর্ট। তিনি এ বিষয়ে সংবিধানের ৮ম সংশোধনী মামলার রায় আদালতে উপস্থাপন করে বলেন, জুডিশিয়াল রিভিউ হল সংবিধান ও গণতন্ত্রের মৌলিক কাঠামো। আদালত এ পর্যায়ে বলেন সংবিধানের ৪৭(৩) অনুচ্ছেদের যে বিধান রয়েছে তা দেশের সকল নগরিকদের জন্য নয়,কেবল যারা সামরিক বাহিনী ও সহায়রক বাহিনীর সদস্য হয়ে সুনির্দিষ্ট চারটি অপরাধ করেছে তাদের জন্য প্রযোজ্য। জবাবে ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক বলেন যারা সেনা বাহিনী বা আর্মড ফোর্সের অধীনে থাকে তাদেরকে সহায়ক বাহিনী বা সহায়ক বাহিনীর সদস্য বলা হয়। অর্থাৎ যারা সেনাবাহিনীর অধীনে থেকে যুদ্ধ করে বা যুদ্ধের কাজে সহায়তা করে তারাই সহায়ক বাহিনী। আর যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত পিটিশনাররা কোনভাবেই সহায়ক বাহিনীর অন্তর্ভুক্ত হননি। কারা সহায়ক বাহিনী তা চার্জ গঠনের পর বলা যেতে পারে। কিন্তু ট্রাইব্যুনাল এক্ষেত্রে আইন লঙ্ঘন করে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়াই চার্জ গঠনের আগে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করেছে। এখানে উল্লেখ্য যে সংবিধানের ৪৭(৩) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, গণহত্যাজনিত অপরাধ, মানবতা বিরোধী অপরাধ বা যুদ্ধাপরাধ এবং আন্তর্জাতিক আইনের অধীন অন্যান্য অপরাধের জন্য কোন সশস্ত্র বাহিনী বা প্রতিরক্ষা বাহিনী বা সহায়ক বাহিনীর সদস্য কিংবা যুদ্ধবন্দীকে আটক, ফৌজদারীতে সোপর্দ কিংবা দন্ডদান করার বিধান সংবলিত কোন আইন বা আইনের বিধান এই সংবিধানের কোন বিধানের সহিত অসামঞ্জস্য বা তাহার পরিপন্থী, এই কারণে বাতিল বা বেআইনী বলিয়া গণ্য করা হইবে না কিংবা কখনও বাতিল বা বেআইনী হইয়াছে বলিয়া গণ্য হইবে না।
শুনানিতে আদালত জানতে চান ট্রাইব্যুনালের বিরুদ্ধে সংক্ষুব্ধ হলে আপিল বিভাগে যাওয়ার বিধান রয়েছে সেখানে না গিয়ে হাইকোর্টে এসেছেন কেন? জবাবে ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক বলেন, ট্রাইব্যুনালের চূড়ান্ত রায়ের আগে আপিল বিভাগে যাওয়ার সুযোগ রাখা হয়নি। অন্তবর্তী আদেশে সংক্ষুব্ধ হলে কী ধরনের প্রতিকার পাওয়া যাবে তা আইনে নেই। প্রশ্ন হলো জুডিশিয়াল রিভিউ ও মৌলিক অধিকার খর্ব হলে সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি প্রতিকারের জন্য তাহলে কোথায় যাবেন? এসময় আদালত ৭৩ সালের ট্রাইব্যুনাল আইনের ২১ ও ২৪ ধারা পড়ে এটর্নি জেনারেলের কাছে এ ব্যাপারে ব্যাখ্যা জানতে চান।
ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাক বলেন, রিট আবেদনকারীদের যুদ্ধাপরাধের মামলার অভিযোগে নয় অন্য আইনে গ্রেফতারের পর দুটি মামলায় আটক রাখা হয়েছে। ৭৩ সালের আইনটি পাকিস্তানী সেনা বাহিনীর চিহ্নিত ১৯৫ জন সদস্যের জন্য প্রণয়ন করা হলেও রিট আবেদনকারীদের ওই আইনে আটক রাখায় তারা সংক্ষুব্ধ হয়ে রিট আবেদনটি চ্যালেঞ্জ করেছেন।
প্রসঙ্গত গত সোমবার জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মোহাম্মদ কামারুজ্জামান ও আবদুল কাদের মোল্লা সংবিধানের প্রথম সংশোধনীর মাধ্যমে ৪৭(৩) ও ৪৭ (এ)(১) ও (২) অনুচ্ছেদ এবং '৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনের ৩(১), ৬(২), ৬(৮), ১৯(১), ১৯(৩), ২৩ ও ২৪ ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট আবেদন দায়ের করেন।
শুনানির সময় রিট আবেদনের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, সুপ্রিমকোর্ট বার এসোসিয়েশনের সভাপতি এডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, বারের সম্পাদক ব্যারিস্টার মো. বদরুদ্দোজা বাদল, এডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, সিনিয়র আইনজীবী এডভোকেট নজরুল ইসলাম ও এডভোকেট জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার মাহবুবউদ্দিন খোকন এমপি, ব্যারিস্টার ফখরুল ইসলাম, এডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার, এডভোকেট ফরিদ উদ্দিন খান, এডভোকেট তাজুল ইসলাম, ব্যারিস্টার বেলায়েত হোসেন, ব্যারিস্টার মাসুদ আহমেদ সাঈদ, ব্যারিস্টার এহসান এ সিদ্দিক, ব্যারিস্টার ইমরান এ সিদ্দিক, ব্যারিস্টার মীর আহমাদ বিন কাসেম প্রমুখ। সরকার পক্ষে ছিলেন এটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও অতিরিক্ত এটর্নি জেনারেল এমকে রহমান।
Back to top Go down
 
চিহ্নিত ১৯৫ পাকিস্তানী সেনা সদস্যের বিচার করতে '৭৩ সালের আইন করা হয়েছিল
Back to top 
Page 1 of 1

Permissions in this forum:You cannot reply to topics in this forum
Shahjalal Jamia Islamia School & College Students Forum :: AROUND THE WORLD :: WORLD NEWS BOARD-
Jump to: